Main menu ০৩:৩১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
Test ড্রেজার ডুবে ৩ শ্রমিকের মৃত্যু দেশের অগ্রযাত্রা ও ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হয় বা সমালোচিত হয় এমন কোন সংবাদ প্রচার না করার জন্য সাংবাদিক সমাজের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এশিয়ার দেশ হিসেবে বাংলাদেশের এগিয়ে চলা অন্যান্য দেশের জন্য অনুপ্রেরণা:চীন রাষ্ট্রদূত ইথানল ও মিথানল অপব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় আইন সংশোধনের উদ্যোগ গ্রহণ শুদ্ধাচার পুরস্কারে ভূষিত হলেন চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ার‌ম্যান রিয়ার এডমিরাল এম সোহায়েল টেকসই উন্নয়নের জন্য সবার জন্য নিরাপদ খাবারের সংস্থান করতে হবে – স্থানীয় সরকার মন্ত্রী নাট্যজন আহাম্মদ কবীরের স্মরণানুষ্ঠান বায়েজিদ চন্দ্রনগর এলাকায় উদ্বোধন হলো “সেলুন পাঠাগার বিশ্বজুড়ে” সংশ্লিষ্ট সকলের সহায়তায় এই রাসায়নিক গুদাম নির্মাণ সম্পাদন হয়েছে-শিল্পমন্ত্রী
বিশেষ সংবাদ ::
Test রাঙ্গামাটি জেলা শ্রেষ্ঠ মাদক উদ্ধারকারী এসআই মো: ইমাম উদ্দিন চট্টগ্রামের বাগমনিরামে ‘সেলুন পাঠাগার বিশ্বজুড়ে’র, পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি প্রধান অতিথির ৮০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনছে টিসিবি সাঈদীর মৃত্যুতে জামায়াতের ‘তাণ্ডব’, শাহবাগের মামলায় আসামি ৫ হাজার ডিসি-এসপিরা আওয়ামী লীগের বাবা’: মির্জা ফখরুল নির্বাচন কমিশনের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সার্ভার পুনরায় চালু হয়েছে জাতীয় শোক দিবসে চট্টগ্রাম মহানগর শ্রমিক লীগের খতমে কোরআন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু মানে বাঙালির মৃত্যু জাতীয় শোকদিবসে পিসিএনপি’র আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভাই-বোনের সঙ্গে দাঁড়িয়ে নায়ক, চিনতে পারছেন বাংলা সিরিয়ালের অভিনেতাকে?

মুসলিম বিশ্বের শরণার্থী সংকট সমাধান মোকাবেলায় ওআইসিকে তার প্রচেষ্টা বাড়ানো প্রয়োজন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী

Ayaz Ahmed
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৮:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৫০২ বার পড়া হয়েছে
আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মুসলিম বিশ্বের শরণার্থী সংকট সমাধান মোকাবেলায় ওআইসিকে তার প্রচেষ্টা বাড়ানো প্রয়োজন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী

 

সিটিজি ট্রিবিউন হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃ

 

আন্তর্জাতিক ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা- ওআইসির যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রীদের ৫ম সম্মেলনে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসির স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী আজ এ আহবান জানান।

বাংলাদেশে অবস্থিত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে সৃষ্ট অচলাবস্থা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বিশেষ করে তাদের তরুণদের সম্ভাবনাকে বিনষ্ট করছে এবং তাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী হতাশা তৈরী করছে, যা স্থানীয় ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মুসলিম বিশ্বের শরণার্থী সংকট সমাধান এবং তরুণ শরণার্থীদের প্রয়োজন মোকাবেলায় ওআইসিকে তার প্রচেষ্টা বাড়ানো প্রয়োজন।রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, মুসলিম দেশগুলোর অনেকেই বিশাল সংখ্যক শরণার্থী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।

অনেক শরণার্থী তরুণরা হতাশা থেকে মাদক, সন্ত্রাস ও মানব পাচারের মত অনেক ধরণের অবৈধ ও বেআইনি কাজে লিপ্ত হয়ে সমাজে ভয়ংকর সমস্যা সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশ প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় প্রদান করেছে এবং দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও তাঁদের প্রত্যাবাসনের রাজনৈতিক সমাধান দেখা যাচ্ছেনা যা এই বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর যুব সমাজের জীবন ও ভবিষ্যৎ ঝুকির মুখে ফেলে দিয়েছে।

রাষ্ট্রদূত জাবেদ পাটোয়ারী আরো বলেন, বৈশ্বিক সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য নিরাপত্তা, বিভিন্ন দেশে চলমান সংঘাত এবং বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় গৃহীত বিভিন্ন নীতি ও কর্মসূচিতে তরুণদের অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রদূত বলেন, যুব সমাজের জন্য কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করে উপযুক্ত কর্মসংস্থান বা আত্মকর্মসংস্থান এর জন্য বিনিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

তিনি বলেন, সমগ্র মুসলিম বিশ্বজুড়ে নতুন প্রযুক্তি ব্যাবহারের সুযোগ এবং এ বিষয়ে বিনিয়োগ যুব সমাজের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে।

এ বিষয়ে এলডিসিভুক্ত দেশ ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানের জন্য ওআইসির সদস্যভুক্ত উন্নত দেশ এবং ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংকের সহযোগিতা কামনা করেন রাষ্ট্রদূত।

পাশাপাশি, ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করার উপরও তিনি জোর দেন যাতে করে আমাদের তরুনরা এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে বিশেষ করে সন্ত্রাস, চরমপন্থা, ঘৃণা ও বিদ্বেষ ছড়ানোর মত বিষয়গুলো থেকে সচেতনভাবে দূরে থাকতে পারে।রাষ্ট্রদূত সভাকে জানান যে, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশই তরুণ যাদেরকে সকল জাতীয় উন্নয়ন নীতির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের গৃহীত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কর্মসূচিতে যুব সমাজকে উন্নয়নের অংশীদার করা হয়েছে যা আমাদের উন্নয়ন ও সমাজ বিনির্মান প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করছে।

‘ঢাকা ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল-২০২০’ এর কর্মসূচি সফল করার জন্য আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত সভাকে অবহিত করেন।

জেদ্দাতে দুই দিন ব্যাপি অনুষ্ঠিত ওআইসির যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীদের এই ৫ম সম্মেলনে সৌদি আরবের ক্রীড়া মন্ত্রী যুবরাজ আব্দুল আজিজ বিন তুর্কি আল ফয়সাল সভাপতিত্ব করেন। ওআইসি সদস্য রাষ্ট্র সমূহের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীগন ছাড়াও ওআইসি মহাসচিব, ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংক এর প্রেসিডেন্টসহ ওআইসির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের প্রধানগন এ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

সম্মেলনে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসির স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। সম্মেলন শেষে একটি যৌথ ঘোষণাপত্র ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে একটি রেজুলেশন গৃহীত হয়।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

মুসলিম বিশ্বের শরণার্থী সংকট সমাধান মোকাবেলায় ওআইসিকে তার প্রচেষ্টা বাড়ানো প্রয়োজন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী

আপডেট সময় : ০৭:৫৮:০২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২

মুসলিম বিশ্বের শরণার্থী সংকট সমাধান মোকাবেলায় ওআইসিকে তার প্রচেষ্টা বাড়ানো প্রয়োজন রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী

 

সিটিজি ট্রিবিউন হাকিকুল ইসলাম খোকন ,যুক্তরাষ্ট্র সিনিয়র প্রতিনিধিঃ

 

আন্তর্জাতিক ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা- ওআইসির যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক মন্ত্রীদের ৫ম সম্মেলনে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসির স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী আজ এ আহবান জানান।

বাংলাদেশে অবস্থিত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশ মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে সৃষ্ট অচলাবস্থা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী বিশেষ করে তাদের তরুণদের সম্ভাবনাকে বিনষ্ট করছে এবং তাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী হতাশা তৈরী করছে, যা স্থানীয় ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে।

মুসলিম বিশ্বের শরণার্থী সংকট সমাধান এবং তরুণ শরণার্থীদের প্রয়োজন মোকাবেলায় ওআইসিকে তার প্রচেষ্টা বাড়ানো প্রয়োজন।রাষ্ট্রদূত ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, মুসলিম দেশগুলোর অনেকেই বিশাল সংখ্যক শরণার্থী সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।

অনেক শরণার্থী তরুণরা হতাশা থেকে মাদক, সন্ত্রাস ও মানব পাচারের মত অনেক ধরণের অবৈধ ও বেআইনি কাজে লিপ্ত হয়ে সমাজে ভয়ংকর সমস্যা সৃষ্টি করছে। বাংলাদেশ প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে আশ্রয় প্রদান করেছে এবং দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও তাঁদের প্রত্যাবাসনের রাজনৈতিক সমাধান দেখা যাচ্ছেনা যা এই বিশাল সংখ্যক রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর যুব সমাজের জীবন ও ভবিষ্যৎ ঝুকির মুখে ফেলে দিয়েছে।

রাষ্ট্রদূত জাবেদ পাটোয়ারী আরো বলেন, বৈশ্বিক সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য নিরাপত্তা, বিভিন্ন দেশে চলমান সংঘাত এবং বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় গৃহীত বিভিন্ন নীতি ও কর্মসূচিতে তরুণদের অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

রাষ্ট্রদূত বলেন, যুব সমাজের জন্য কারিগরি শিক্ষা এবং বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষনের মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি করে উপযুক্ত কর্মসংস্থান বা আত্মকর্মসংস্থান এর জন্য বিনিয়োগের উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

তিনি বলেন, সমগ্র মুসলিম বিশ্বজুড়ে নতুন প্রযুক্তি ব্যাবহারের সুযোগ এবং এ বিষয়ে বিনিয়োগ যুব সমাজের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করবে।

এ বিষয়ে এলডিসিভুক্ত দেশ ও উন্নয়নশীল দেশগুলোকে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদানের জন্য ওআইসির সদস্যভুক্ত উন্নত দেশ এবং ইসলামিক উন্নয়ন ব্যাংকের সহযোগিতা কামনা করেন রাষ্ট্রদূত।

পাশাপাশি, ইন্টারনেট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করার উপরও তিনি জোর দেন যাতে করে আমাদের তরুনরা এর নেতিবাচক প্রভাব থেকে বিশেষ করে সন্ত্রাস, চরমপন্থা, ঘৃণা ও বিদ্বেষ ছড়ানোর মত বিষয়গুলো থেকে সচেতনভাবে দূরে থাকতে পারে।রাষ্ট্রদূত সভাকে জানান যে, বাংলাদেশের জনসংখ্যার ৩৩ শতাংশই তরুণ যাদেরকে সকল জাতীয় উন্নয়ন নীতির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের গৃহীত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ কর্মসূচিতে যুব সমাজকে উন্নয়নের অংশীদার করা হয়েছে যা আমাদের উন্নয়ন ও সমাজ বিনির্মান প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করছে।

‘ঢাকা ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল-২০২০’ এর কর্মসূচি সফল করার জন্য আয়োজিত বিভিন্ন অনুষ্ঠান সম্পর্কে রাষ্ট্রদূত সভাকে অবহিত করেন।

জেদ্দাতে দুই দিন ব্যাপি অনুষ্ঠিত ওআইসির যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীদের এই ৫ম সম্মেলনে সৌদি আরবের ক্রীড়া মন্ত্রী যুবরাজ আব্দুল আজিজ বিন তুর্কি আল ফয়সাল সভাপতিত্ব করেন। ওআইসি সদস্য রাষ্ট্র সমূহের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রীগন ছাড়াও ওআইসি মহাসচিব, ইসলামি উন্নয়ন ব্যাংক এর প্রেসিডেন্টসহ ওআইসির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের প্রধানগন এ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

সম্মেলনে সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ও ওআইসির স্থায়ী প্রতিনিধি ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন। সম্মেলন শেষে একটি যৌথ ঘোষণাপত্র ও ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে একটি রেজুলেশন গৃহীত হয়।