রাশিয়াকে যুদ্ধে টানার চেষ্টায় আছে যুক্তরাষ্ট্র: পুতিন
সিটিজি্ট্রিবিউন: চলমান ইউক্রেন উত্তেজনা নিয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দিচ্ছেন বিশ্বের অন্যতম দুই পরাশক্তি দেশের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ভ্লাদিমির পুতিন। রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিন বলেছেন, রাশিয়াকে একটি যুদ্ধে টেনে নেওয়ার চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, যা কিছুই ঘটুক আমরা প্রস্তুত রয়েছি।
ইউরেকন সীমান্তে রুশ সেনাদের উপস্থিতি নিয়ে শুরু থেকেই সরব হয়ে আছে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন একের পর এক মন্তব্য করে পরিস্থিতি আরও জটিল করেছেন। উভয় দেশের ধারণা, যেকোনো সময়ে ইউক্রেন আক্রমণ করতে পারে রাশিয়া।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চলমান এই সংকট নিয়ে প্রথমবারের মতো গুরুত্বপূর্ণ কোনো মন্তব্য করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, রাশিয়ার ওপর আরও নিষেধাজ্ঞা আরোপের অজুহাত হিসেবে একটি সংঘাতকে ব্যবহার করা যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য। ইউরোপে ন্যাটো জোটের বাহিনী নিয়ে মস্কোর উদ্বেগকে যুক্তরাষ্ট্র উপেক্ষা করছে।
মস্কোতে হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবানের সঙ্গে আলোচনার পর পুতিন বলেন, ‘আমার কাছে মনে হচ্ছে, ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এতটা উদ্বিগ্ন নয়। রাশিয়ার উন্নয়নকে আটকে রাখাই দেশটির প্রধান লক্ষ্য। সেই অর্থে ইউক্রেন হলো এই লক্ষ্যে পৌঁছানোর একটি হাতিয়ার।’
অন্যদিকে, কিয়েভসহ পশ্চিমাদের অভিযোগ, ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করছে ক্রেমলিন। তবে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
ক্রেমলিনের দাবি, ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন চালানোর কোনো পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই। উল্টো ইউরোপে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নীতিসহ নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে উদ্বেগ আছে রুশদের।
বিশেষ করে প্রতিবেশী ইউক্রেনকে এই জোটে অন্তর্ভুক্ত না করার দাবি করছে দেশটি। তাদের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
পুতিন বলেন, পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর সম্প্রসারণ বন্ধসহ নিরাপত্তা সুরক্ষার নিশ্চয়তার বিষয়ে রাশিয়ার দাবি উপেক্ষা করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) সতর্ক করে বলেছেন, রুশ আগ্রাসন ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যকার যুদ্ধ হবে না, এটা হবে ইউরোপের একটি যুদ্ধ, একটি পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনের সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক উপায় খুঁজছে। তবে একইসঙ্গে তিনি রাশিয়াকে সতর্ক করে বলেন, যা কিছুই ঘটুক আমরা প্রস্তুত রয়েছি। অন্যদিকে, কিয়েভসহ পশ্চিমাদের অভিযোগ, ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন চালানোর পরিকল্পনা করছে ক্রেমলিন। তবে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
ক্রেমলিনের দাবি, ইউক্রেনে সামরিক আগ্রাসন চালানোর কোনো পরিকল্পনা রাশিয়ার নেই। উল্টো ইউরোপে ন্যাটোর সম্প্রসারণ নীতিসহ নিরাপত্তা ইস্যু নিয়ে উদ্বেগ আছে রুশদের।
বিশেষ করে প্রতিবেশী ইউক্রেনকে এই জোটে অন্তর্ভুক্ত না করার দাবি করছে দেশটি। তাদের এই দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
পুতিন বলেন, পূর্ব ইউরোপে ন্যাটোর সম্প্রসারণ বন্ধসহ নিরাপত্তা সুরক্ষার নিশ্চয়তার বিষয়ে রাশিয়ার দাবি উপেক্ষা করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
এদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি মঙ্গলবার (১ ফেব্রুয়ারি) সতর্ক করে বলেছেন, রুশ আগ্রাসন ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যকার যুদ্ধ হবে না, এটা হবে ইউরোপের একটি যুদ্ধ, একটি পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ইউক্রেনের সংকট সমাধানে যুক্তরাষ্ট্র কূটনৈতিক উপায় খুঁজছে। তবে একইসঙ্গে তিনি রাশিয়াকে সতর্ক করে বলেন, যা কিছুই ঘটুক আমরা প্রস্তুত রয়েছি। ।প্রতিবেদন :কেইউকে।