সিটিজি ট্রিবিউন ডটকম ০৯:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
চবি ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী সমিতির অভিষেক রাজনৈতিক দলের সাথে সংলাপ হয়, আগুনসন্ত্রাসীদের সাথে নয় : তথ্যমন্ত্রী সিটিজিট্রিবিউনের নির্বাহী সম্পাদক আয়াজ আহমেদ সানি’র মায়ের মৃত্যু অসুস্থ মায়ের জন্য দোয়া চাইলেন : সাংবাদিক আয়াজ আহমদ সানি অনিয়মের অভিযোগে লক্ষ্মীপুর-৩ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের উপনির্বাচনের ফলাফলের গেজেট স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন বান্দরবান জার্নালিস্ট এসোসিয়েশনের আত্ন-প্রকাশ আগামীকাল চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আন্তজার্তিক পণ্ডিত বিহার বিশ্ববিদ্যালয়’ স্থাপনের যৌক্তিকতা শীর্ষক সংবাদ সম্মেলন ঢাকার বাড্ডায় ‘সেলুন পাঠাগার বিশ্বজুড়ে’র বুক সেলফ বিতরণ মা হওয়ার ইচ্ছা ছিল অঙ্কিতার, ‘বিগ বস’-এ ভিকির সঙ্গে অশান্তির পরে কি ভেস্তে যাবে সব? দূর্গাপূজা উপলক্ষে র‍্যাবের রোবাস্ট পেট্রোলিং ও চেকপোস্ট
রাজনীতির সকল সংবাদ ::

প্রত্যেক ধর্মের মানুষের অধিকার এখন নিশ্চিত করা হয়েছে- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

  • Ayaz Ahmed
  • আপডেট সময় : ১১:১২:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২
  • ৫০৪ বার পড়া হয়েছে

প্রত্যেক ধর্মের মানুষের অধিকার এখন নিশ্চিত করা হয়েছে- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

 

আয়াজ সানি সিটিজি (দিনাজপুর) ১৯ আগস্ট ২০২২

 

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, প্রত্যেক ধর্মই মানবিকতার কথা বলে। ধর্ম মানুষকে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে রাখে। মানুষকে সুন্দর জীবন ও সমাজ গড়ার ক্ষেত্রে ধর্ম পথ দেখায়। দুনিয়ায় আমরা গর্ব করে বলতে পারি, আমরা একটি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একটি অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলাম।

এই অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই জনপদে মুসলিম, সনাতন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ আছেন। তিনি সকলকে একত্রিত করেছিলেন। সকলকে একত্রিত করা একটি অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি।

যেখানে রাষ্ট্র সবার জন্য থাকবে। ধর্ম যার যার; রাষ্ট্র সবার, এরকম একটি দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম এবং সেই মুক্তিযুদ্ধে কোন ধর্মগোষ্ঠী বা কোন বর্ণগোষ্ঠী একক কোন ভূমিকা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। আমরা সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ একত্রে মুক্তি সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে আমরা জয়যুক্ত হয়েছি।


প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলা পরিষদ মুক্তমঞ্চে শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মাষ্টমী উদযাপন উপলক্ষ‍্যে বিরল জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ আয়োজিত ধর্মীয় আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গর্ব করার মতো সংবিধান আমাদের ৭২ এর সংবিধান। যেই সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা বলা হয়েছে। মানুষের অধিকারের কথা বলা হয়েছে। যেই সংবিধানে একটি সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে এবং এটার রূপকার হচ্ছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাংলাদেশ সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই যাত্রা শুরু করেছিল, কিন্তু মাঝপথে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার পর আমাদের সে পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে গিয়েছিলাম। এই দেশের ধর্মকে দিয়ে বিভাজন তৈরি করা হয়েছে।

এ দেশের মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরি করা হয়েছে। শ্রেণী বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা ছিল সমধিকার, সে সমধিকারকে কেড়ে নেয়া হয়েছে। আমরা কিন্তু এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছি।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ এ দেশে মুসলমান। সেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে পুঁজি করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য তারা এই কাজটি করেছিল। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সবসময় মানবতার কথা বলেছেন এবং তিনি বলেছেন, মানবতার উপরে কোন ধর্ম নাই। অথচ সেটাকে বিকৃত করা হয়েছে শুধু ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য।

এই ভ্রান্ত অসুস্থ চিন্তাভাবনার কারণে বাংলাদেশ কখনও একটি মানবিক দেশ হতে পারে নাই এবং বাংলাদেশ ধীরে ধীরে অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল। সেই অন্ধকার থেকে আমরা কিন্তু আলোর পথে হাটা শুরু করেছি।

মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অসাম্প্রদায়িক যে দৃষ্টিভঙ্গি, আমাদের যে সমধিকার, আমাদের যে এই সবার অধিকার নিশ্চিত করা, সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আবারো আলোর পথে হাটা শুরু করেছি। প্রত্যেক ধর্মের মানুষের অধিকার এখন নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রত্যেকটি ধর্মগোষ্ঠীর সমাধিকার পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সংবিধানে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। কাজেই রাষ্ট্র যখন এধরনের সুন্দর চিন্তা ভাবনায় এগিয়ে যায়, তখন কিন্তু রাষ্ট্র ভালো থাকে, দেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যায়। নাগরিকদের জীবন মান উন্নয়ন হয়।

আজকে বাংলাদেশের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প তৈরি করা হয়েছিল, আজকে ধীরে ধীরে সেগুলোকে দুর্বল করে দেয়া হয়েছে। এটাই হচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। দেশরত্ন শেখ হাসিনা সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই আজকে দেশ পরিচালনা করছেন।

বিরল জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুকিল চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ কুমার রায় বাবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব‍্য রাখেন দিনাজপুরের রামকৃষ্ণ মিশন ও আশ্রমের অধ‍্যক্ষ স্বামী বিভাত্মানন্দজী মহারাজ। বিরল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফছানা কাওছার, বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র সবুজার সিদ্দিক সাগর এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে প্রতিমন্ত্রী মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন (বীর নিবাস) নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের ভিত্তিপ্রস্তরের শুভ উদ্বোধন করেন।

পরে প্রতিমন্ত্রী বোচাগঞ্জে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেন।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

চট্টগ্রামের সীতাকুন্ড থানার অস্ত্র মামলায় আসামি গ্রেফতার।

‘সিআইডি’ খ্যাত ফ্রেড্‌রিকস হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হননি, আসল খবর জানালেন দয়া

প্রত্যেক ধর্মের মানুষের অধিকার এখন নিশ্চিত করা হয়েছে- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ১১:১২:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২

প্রত্যেক ধর্মের মানুষের অধিকার এখন নিশ্চিত করা হয়েছে- নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

 

আয়াজ সানি সিটিজি (দিনাজপুর) ১৯ আগস্ট ২০২২

 

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এম.পি বলেছেন, প্রত্যেক ধর্মই মানবিকতার কথা বলে। ধর্ম মানুষকে একটা শৃঙ্খলার মধ্যে রাখে। মানুষকে সুন্দর জীবন ও সমাজ গড়ার ক্ষেত্রে ধর্ম পথ দেখায়। দুনিয়ায় আমরা গর্ব করে বলতে পারি, আমরা একটি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে একটি অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলাম।

এই অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গির নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। এই জনপদে মুসলিম, সনাতন, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ আছেন। তিনি সকলকে একত্রিত করেছিলেন। সকলকে একত্রিত করা একটি অসাম্প্রদায়িক দৃষ্টিভঙ্গি।

যেখানে রাষ্ট্র সবার জন্য থাকবে। ধর্ম যার যার; রাষ্ট্র সবার, এরকম একটি দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলাম এবং সেই মুক্তিযুদ্ধে কোন ধর্মগোষ্ঠী বা কোন বর্ণগোষ্ঠী একক কোন ভূমিকা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ হয়নি। আমরা সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ একত্রে মুক্তি সংগ্রামে অংশগ্রহণ করে আমরা জয়যুক্ত হয়েছি।


প্রতিমন্ত্রী আজ দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলা পরিষদ মুক্তমঞ্চে শ্রীকৃষ্ণের শুভ জন্মাষ্টমী উদযাপন উপলক্ষ‍্যে বিরল জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ আয়োজিত ধর্মীয় আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে একটি অত্যন্ত গর্ব করার মতো সংবিধান আমাদের ৭২ এর সংবিধান। যেই সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা বলা হয়েছে। মানুষের অধিকারের কথা বলা হয়েছে। যেই সংবিধানে একটি সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার কথা বলা হয়েছে এবং এটার রূপকার হচ্ছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

বাংলাদেশ সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই যাত্রা শুরু করেছিল, কিন্তু মাঝপথে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করার পর আমাদের সে পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে গিয়েছিলাম। এই দেশের ধর্মকে দিয়ে বিভাজন তৈরি করা হয়েছে।

এ দেশের মানুষে মানুষে বিভাজন তৈরি করা হয়েছে। শ্রেণী বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনা ছিল সমধিকার, সে সমধিকারকে কেড়ে নেয়া হয়েছে। আমরা কিন্তু এর বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছি।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ এ দেশে মুসলমান। সেই সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষকে পুঁজি করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য তারা এই কাজটি করেছিল। মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সবসময় মানবতার কথা বলেছেন এবং তিনি বলেছেন, মানবতার উপরে কোন ধর্ম নাই। অথচ সেটাকে বিকৃত করা হয়েছে শুধু ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার জন্য।

এই ভ্রান্ত অসুস্থ চিন্তাভাবনার কারণে বাংলাদেশ কখনও একটি মানবিক দেশ হতে পারে নাই এবং বাংলাদেশ ধীরে ধীরে অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল। সেই অন্ধকার থেকে আমরা কিন্তু আলোর পথে হাটা শুরু করেছি।

মুক্তিযুদ্ধে আমাদের অসাম্প্রদায়িক যে দৃষ্টিভঙ্গি, আমাদের যে সমধিকার, আমাদের যে এই সবার অধিকার নিশ্চিত করা, সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আমরা প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা আবারো আলোর পথে হাটা শুরু করেছি। প্রত্যেক ধর্মের মানুষের অধিকার এখন নিশ্চিত করা হয়েছে।

প্রত্যেকটি ধর্মগোষ্ঠীর সমাধিকার পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে সংবিধানে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে। কাজেই রাষ্ট্র যখন এধরনের সুন্দর চিন্তা ভাবনায় এগিয়ে যায়, তখন কিন্তু রাষ্ট্র ভালো থাকে, দেশ উন্নয়নের পথে এগিয়ে যায়। নাগরিকদের জীবন মান উন্নয়ন হয়।

আজকে বাংলাদেশের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প তৈরি করা হয়েছিল, আজকে ধীরে ধীরে সেগুলোকে দুর্বল করে দেয়া হয়েছে। এটাই হচ্ছে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা। দেশরত্ন শেখ হাসিনা সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই আজকে দেশ পরিচালনা করছেন।

বিরল জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি সুকিল চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক সুরজিৎ কুমার রায় বাবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব‍্য রাখেন দিনাজপুরের রামকৃষ্ণ মিশন ও আশ্রমের অধ‍্যক্ষ স্বামী বিভাত্মানন্দজী মহারাজ। বিরল উপজেলা নির্বাহী অফিসার আফছানা কাওছার, বিরল উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র সবুজার সিদ্দিক সাগর এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে প্রতিমন্ত্রী মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন (বীর নিবাস) নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্যায়ের ভিত্তিপ্রস্তরের শুভ উদ্বোধন করেন।

পরে প্রতিমন্ত্রী বোচাগঞ্জে জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠানসহ বিভিন্ন কর্মসূচীতে অংশগ্রহণ করেন।